ব্যর্থ প্রেমের গল্প এখন আমার এ জীবন - AN OVERVIEW

ব্যর্থ প্রেমের গল্প এখন আমার এ জীবন - An Overview

ব্যর্থ প্রেমের গল্প এখন আমার এ জীবন - An Overview

Blog Article

এই রক্তিম ‘তোমার কি হয়েছে। এই রক্তিম কি হলো তোমার কথা বলো।

মেয়েটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে ফুলটা হাতে নিয়ে বললো, থ্যাংককিউ। ছেলেটি বললো আমি থ্যাংককিউ নেবনা। মেয়েটি বললো তাহলে কি চাও? ছেলেটি বললো আগামীকাল বলবো।

আমি পারবো না দিশা ম্যাডাম। আমি এই ছেলেকে বের করে দিতে পারবো না।

যাই হোক সে যে কি আনন্দ বলে বোঝাতে পারবোনা। আমরা সবাই কলার পাতায় করে রসমালাই খেলাম। খাওয়া-দাওয়া শেষে আবার কতক্ষণ আড্ডা চলল। আড্ডার এক পর্যায়ে হারুন বলল একটা গান হলে কেমন হয়। আমরা সবাই ওকে হাততালি দিয়ে উৎসাহ জানালাম। হারুন তার মিষ্টি গলায় গান শুরু করলো

(দিশা ওর কথা শেষ করার আগেই get more info ওর আম্মু ওর গালে ঠাসস” ঠাসসস” করে দুটো থাপ্পড় মারে। তারপর….

এই পাগলি মেয়ে তুমি কাঁদছোকেনো। কান্না থামাও বলছি। তুমি যানো না আমি তোমার চক্ষে পানি সয্য করতে পানি না। প্লিজ তুমি কান্না থামাও।

এই বলে রক্তিমের চক্ষ আবার ঝাপসা হতে শুরু করলো।

মেয়েটি তার বন্ধু নায়েবকে ফোন করে জানতে চাইলো এই কাজ কে করেছে। নায়েব তাকে যা বলল তা হল “আমি জানি যে ছেলেটি তোমাকে পছন্দ করতো, সে অনেক দিন আগে মারা গিয়াছে। আমি এও জানি তুমি আজকে আমাকে ফোন করেছ কেন? নিশ্চয়ই তার জীবনের সব জানতে চাইবে?

স্কুল জীবনে ভালবাসা কখনো ভোলা যাবেনা।

এই কি হলো কথা বলছো নাকেনো। এই রক্তিম কথা বলো’ রক্তিম’এই রক্তিম। কি হলো তুমি কথা বলছো নাকেনো।

এরপর টেস্ট পরীক্ষা, তারপর স্কুল যাওয়া বন্ধ। কারণ পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। এভাবেই কেটে যায় তিনটে মাস। তিন মাস পড় আবার আমাদের দেখা হয়। এতদিনে আমাদের সব পরীক্ষার ঝামেলা শেষ। সেও কলেজে ভর্তি হবে, আমি ক্লাস ১১-এ।

রক্তিমের কথা শুনে সব ছেলে গুলো মেয়েটাকে ছেড়ে দেয়। আর মেয়েটা গিয়ে সোজা রক্তিমের পিছনে লুকিয়ে পরে। তারপর……

জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবনী

এসব কিছু বলছে আর পাগলের মতো চিত্কার করে কান্না করছে দিশা।

Report this page